জীবনের প্রতিটি মুহূর্তই আমাদের কাছে মূল্যবান। ভালো সময়গুলো উপভোগ করা উচিত, আর খারাপ সময়গুলো থেকে শিক্ষা নেওয়া উচিত। আশেপাশের মানুষদের ভালোবাসা, বিশ্বাস আর ইতিবাচক মনোভাব নিয়ে এগিয়ে গেলে, কোনো কিছুই আমাদের থামিয়ে রাখতে পারবে না।

তিন চাকরি এই বয়সেই! সকালে সে পত্রিকা বিক্রি করে, বিকেলে সে ফল বিক্রি করে; মাঝের সময়টাতে চায়ের দোকানে বয়ের কাজ করে। অসুস্থ বাবা-মায়ের ঔষধ থেকে শুরু করে সকাল-বিকালের খাবার নিশ্চিত করতে অমানুষিক শ্রম দিয়ে যায়। এর মাঝেও সে স্কুলে যায়। নয়টা বাজলে ভালো কাপড় পরে বইখাতা নিয়ে হাজিরা দেয় বিদ্যানন্দের প্রথম শ্রেণীতে। খুব মনোযোগী এই ছাত্রকে আমরা সুপারম্যান বলি, দোয়া করবেন যেন তাঁর স্বপ্ন যেন পূরণ হয়।

বয়সটা কোন ফ্যাক্টর না! যাকে যত আগে বাস্তবতা আঘাত করবে! সে তত তাড়াতাড়ি ম্যাচিওরড হয়ে উঠবে।

জীবনে খারাপ সময় আসবেই, তবে তা কখনো স্থায়ী নয়। এটা মনে রাখতে হবে। খারাপ সময়ে ধৈর্য ধারণ করতে হবে।

শিক্ষার্থীরা সংসদ ভবন পরিস্কারের কাজে লেগে গেছে। এর থেকে সুন্দর দৃশ্য আর কি হতে পারে!

প্রয়োজন শেষে মানুষ যে আচরণ'টা করে, মূলত ওইটাই হচ্ছে তার আসল চরিত্র.!?

মনে রাখবেন, একজন নোংরা মস্তিস্কের মানুষই! আপনাকে তার মত নোংরা ভাববে!?

কারো বিশ্বস্ত হতে পারা অনেক বড় অর্জন। বিশ্বাস অর্জন করা সামান্য কোনো বিষয় না। আপনি মানুষের কাছে যতবেশি বিশ্বস্ত, মানুষ হিসেবে আপনি ততবেশিই মূল্যবান।??

বিলাসিতা জীবন নয়.!? শুধু একটু ভালো থাকা যাবে.!? এমন জীবন হলেই চলবে.!?

একটা সুন্দর-সাজানো জীবন নষ্ট করার জন্য, একটা ভুল মানুষই যথেষ্ট। এতোটা সহজ না জীবনে সঠিক মানুষ খুঁজে পাওয়া! আমরা হয়তো মনে করি ঐ মানুষটা সুন্দর, সে খুব ধনী তাকে বিয়ে করলে সুখে হবো। সুন্দর আর টাকা দেখে নয়, ঐ মানুষটার মধ্যে মনুষ্যত্ব আছে কিনা সেটা দেখতে হবে!