তিন চাকরি এই বয়সেই!
সকালে সে পত্রিকা বিক্রি করে, বিকেলে সে ফল বিক্রি করে; মাঝের সময়টাতে চায়ের দোকানে বয়ের কাজ করে।
অসুস্থ বাবা-মায়ের ঔষধ থেকে শুরু করে সকাল-বিকালের খাবার নিশ্চিত করতে অমানুষিক শ্রম দিয়ে যায়।
এর মাঝেও সে স্কুলে যায়। নয়টা বাজলে ভালো কাপড় পরে বইখাতা নিয়ে হাজিরা দেয় বিদ্যানন্দের প্রথম শ্রেণীতে।
খুব মনোযোগী এই ছাত্রকে আমরা সুপারম্যান বলি, দোয়া করবেন যেন তাঁর স্বপ্ন যেন পূরণ হয়।