যেটা বাস্তব, সেটাই মেনে নেওয়া উচিত। আপনি যেটা ভেবেছেন বা আশা করছেন। সেটাই ঘটবে... এমনটি আশা করাও অনুচিত।

ডিভোর্সি নারী মানে এই না যে, সংসার জীবনে সে ব্যর্থ হয়েছে। এমনও হতে পারে সে একজন ব্যর্থ পুরুষের কবল থেকে মুক্তি পেয়েছে।

আগে শুনতাম বাস্তবতা বড়ই কঠিন। এখন দেখি, শুধু কঠিনই নয় নিষ্ঠুরও!

মধ্যবিত্ত ছেলেদের প্রেমিকা হয় না? কারন? দশ টাকার ঝালমুড়ি খেয়ে!? খুশি থাকার মতো মেয়ে এই সমাজে নেই.!?

যে ব্যক্তি পড়তে পারে, কিন্তু পড়ে না! আর যে ব্যক্তি পড়তে পারে না, দুই-ই সমান।

নিজেকে নিজেই সামলাতে হবে। কারন যা দেখা যায় সবটাই মোহমায়া। বাকিটা প্রয়োজন আর স্বার্থ। আর মানুষ? সে তো আবহাওয়ার মতো।

খালি পকেট এবং বেকারত্ব যেই বাস্তবতার শিক্ষা দিতে পারে। কোনো বই সেই শিক্ষা দিতে পারে না।

সমস্যা তোমাকে থামিয়ে দেওয়ার জন্য আসে না, তোমাকে পথ দেখাতে আসে।

তিন ধরনের মানুষ আপনাকে সত্য বলবে, বাচ্চা, মাতাল এবং রাগান্বিত।

অসময়ে সঙ্গ দিও! সুসময়ে মানুষ কেনা যায়!