বর্তমান যুগে তিনটি কাজ করলে বাঁশ নিশ্চিত! ১। নিঃস্বার্থে উপকার করলে! ২। কাউকে টাকা ধার দিলে! ৩। ভদ্র ব্যবহার করলে!

অনেক দিন আগেই আমি বুঝেছি যে শুয়োরের সঙ্গে দ্বন্দযুদ্ধ করতে নেই। শরীর নোংরা হয়ে যাবে এবং শুয়োরটি এটাই পছন্দ করে।

খালি পকেট এবং বেকারত্ব যেই বাস্তবতার শিক্ষা দিতে পারে। কোনো বই সেই শিক্ষা দিতে পারে না।

ফুল বিক্রেতা নিজেও জানেনা, সে নিজেই ফুল।

ডিভোর্সি নারী মানেই এই না যে সংসার জীবন মানিয়ে নিতে ব্যর্থ হয়েছেন। এমনও তো হতে পারে সে একজন ব্যর্থ পুরুষের হাতে থেকে মুক্তি পেয়েছেন।

পরিশ্রমি সাফল্যের চাবিকাঠি।

☞ জীবনের আবেগ নিয়ে বাচতে নেই।? ☞ বাস্তবতা নিয়ে বাঁচতে হয়।? ☞ কারণ আবেগ কাঁদাতে শিখায়।? ☞ আর, বাস্তবতা নতুন করে বাঁচতে শিখায়।?

সময়, বন্ধু আর সম্পর্ক এই ৩টি অমূল্য সম্পদ আমরা বিনামূল্যে পাই। কিন্তু এগুলোর আসল মূল্য আমরা বুঝতে পারি তখনই, যখন তারা আমাদের জীবন থেকে এগুলো হারিয়ে যায়।

কোন মানুষ ই নিরংকুশ নয়! জানা অজানায় ভুল হতেই পারে তবে বিবেক এর মানদন্ডে পরিমাপ করা উচিত। পৃথিবীর সবচেয়ে বড় আদালত মানুষের বিবেক।

অভিমানের ভাষা যদি সবাই বুঝতো!? তাহলে সম্পর্ক গুলো কখনো!? বিচ্ছেদ হতো না!?