Public | 24-Feb-2025

হার্ডিঞ্জ ব্রিজের স্থাপত্যশৈলী ইতিহাস!

হার্ডিঞ্জ ব্রিজের স্থাপত্যশৈলী ইতিহাস!
হার্ডিঞ্জ ব্রিজ বাংলাদেশের পাবনা জেলার ঈশ্বরদী উপজেলার পাকশী থেকে কুষ্টিয়া জেলার ভেড়ামারা উপজেলা পর্যন্ত পদ্মা নদীর উপর অবস্থিত একটি গুরুত্বপূর্ণ রেলসেতু।

এটি দেশের সবচেয়ে দীর্ঘ রেলসেতু, যার দৈর্ঘ্য প্রায় ১,৭৯৮.৩২ মিটার (৫,৮৯৪ ফুট বা ১.৮ কিমি)। সেতুটির নির্মাণ কাজ শুরু হয় ১৯০৯ সালে এবং সম্পন্ন হয় ১৯১৫ সালে। তৎকালীন ভাইসরয় লর্ড হার্ডিঞ্জের নামানুসারে এই সেতুর নামকরণ করা হয়। 

সেতুটির নির্মাণে প্রায় ২৪,০০০ শ্রমিক পাঁচ বছর ধরে কাজ করেছেন। এতে ১৫টি মূল স্প্যান রয়েছে, যা পদ্মা নদীর উভয় তীরকে সংযুক্ত করেছে। ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের সময়, মিত্রবাহিনীর বোমা হামলায় সেতুটির ১২ নম্বর স্প্যান ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল, যা পরবর্তীতে মেরামত করা হয়। 

হার্ডিঞ্জ ব্রিজের পাশেই লালন শাহ সেতু এবং রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র অবস্থিত, যা এই এলাকাকে আরও গুরুত্বপূর্ণ করে তুলেছে। পদ্মা নদীর তীরে অবস্থিত এই স্থানটি প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও স্থাপত্যশৈলীর জন্য দর্শনার্থীদের কাছে আকর্ষণীয় স্থান হিসেবে পরিচিত। 

হার্ডিঞ্জ ব্রিজের স্থাপত্যশৈলী ও ঐতিহাসিক গুরুত্ব বাংলাদেশের রেল যোগাযোগ ও প্রকৌশল দক্ষতার প্রতীক হিসেবে বিবেচিত হয়
Follow Us Google News
View (69,475) | Like (0) | Comments (0)
Like Comment
Comment Box
Sponsor

For Ads

www.fewlook.com

Call Now

+01828-684595

Monthly 3,000/= TK Only For Banner Ads

Fewlook is a world wide social media platform