Public | 30-May-2022

সময়মতো বিয়ে সফলতায় যাবে নিয়ে!

সময়মতো বিয়ে সফলতায় যাবে নিয়ে!
সময়মতো বিয়ে সফলতায় যাবে নিয়ে তাই নিচে উপস্থাপন করা হল।

১৪/১৫ বয়সে যদি কুমারি মেয়েরা বিয়ে করে, আর ১৮/২০ বয়সে যদি ছেলেরা বিয়ে করে। তাহলে ২৪/২৫ বয়সের মধ্যেই ঐ মেয়ে ১০ বছরের যৌবনের স্বাদ পেয়ে যাবে। 

আর ২৭/২৮ বছরে এসেই একটা ছেলে যৌবনের স্বাদ পেয়ে যাবে। এই বয়সটা খুবই মধুর।

আবেগ,অনুভূতি, প্রেম চূড়ান্ত পর্যায়ে থাকে, আর তাদের এই ১০ বছর যৌবন উপভোগের ফাঁকেই তাদের সন্তান বড় হয়ে যাবে।

এভাবে দেখতে দেখতে আরো ৫ টি বছর তাদের সন্তান উপার্জনক্ষম হয়ে যাবে। মেয়ে সন্তান হলে বিয়ে হলে। তখন কোলে আসবে আদরের নাতি। 

এই উপভোগের মধ্যেই যে তারা একটা শক্তশালী পরিবার ও সংসার গড়ে ফেলেছে অজান্তেই। যেটা ভাঙন অসম্ভব প্রায়। ভাঙনের প্রশ্নই আসে না, কারণ যৌবন উপভোগের পিরিয়ডেই তাদের সন্তান উপার্জনক্ষম হবার কাছাকাছি। 
তখন তো স্বপ্নের মত হয়ে উঠে। 

কারণ পিতা-মাতার মুখে স্বস্তির নিঃশ্বাস যে, তাদের সন্তান উপার্জনক্ষম হয়ে তাদের ভরণপোষণের সহযোগী হবে। 

আপনি চিন্তা করতে পেরেছেন কী একটা শক্তিশালী সমাজ ও পরিবার ব্যবস্থা ছিলো আমাদের৷ 
আর এখন ১৪ থেকে ২৫ এই যৌবনের ১০ বছরে কয়টা মেয়ের বিয়ে হয়েছে। 

১৭/১৮ থেকে ২৭ /২৮ এই ১০ বছরে কয়টা ছেলের বিয়ে হয়েছে৷ এখন মানুষ এমন পর্যায়ে বিয়ে করে। 
না থাকে আবেগ,অনুভূতি, প্রেম,যৌবন না আবেদন। 
তাই বিয়ের ১ সপ্তাহে পরই এদের সামনে দাঁড়ায় বাস্তবতা। এই বাস্তবতায় সে হিসাব করে তার স্ত্রী থেকে কি পেলো। 

আর তার স্ত্রীও হিসাব করে তার স্বামী থেকে কি পেলো। তখন শুরু হয় দরকষাকষি ও দ্বন্দ্ব। এক পর্যায়ে বিষাক্ত হয়ে উঠে তাদের সম্পর্ক। 

আপনি যতই বলেন দাম্পত্য স্যাক্রিফাইস তখনই হবে। যখন একজন আরেকজনের উপর নির্ভরশীল। আর আজকের দাম্পত্যে আবেহ অনুভূতি, প্রেম,ভালোবাসা কিছুই নেই। 

কারণ অধিকাংশ ই শিক্ষা জীবনে প্রেম করে সব খুইয়ে ফেলে৷ আর অধিকাংশ ছেলেই পাপ,হস্ত'মৈথুন করে যৌবন হারিয়ে ফেলে। 

আপনি শিক্ষিত হতে পারেন। ম্যাচুরড হতে পারেন। স্বাবলম্বী হতে পারেন। প্রতিষ্ঠিত হতে পারে। কিন্তু একজন সফল সংসারী হতে পারবেন না। 

কারণ সংসারের মৌলিক উপাদান হলো প্রেম, আবেগ, অনুভূতি, যৌবন, আবেগ। এগুলো কখনো আটকে রাখার জিনিস না। ইচ্ছে করলেই এগুলো টাকা দিয়ে কিনতে পারবেন না। কারণ এখানে টাইম ফ্যাক্টর। আর সেটাই আরলি বিয়ে। 

আর এই আরলি বিয়ের কারণেই আপনি বাপ দাদাদের আমলে ডিভোর্স বলতে কিছু ছিলো না। ক্যানো ডিভোর্স হতো না। পোস্টের শুরুতেই বলে দিয়েছি। 

আধুনিক অভিভাবকদের বলতে চাই৷ আর্লি ম্যারেজ করালেই আপনার সন্তান বিপদে পড়বে এই ট্যাবু থেকে বের হন৷ প্রতিষ্ঠিত হবার অপেক্ষায় রেখে যৌবন ফুরিয়ে যাবার পর বিয়ে করিয়ে দিলে। ডিভোর্স এর গ্লানি বইতে হবে। 

তখন ডিভোর্স প্রাপ্ত সন্তানের ওজন কতটুকু সেটা ভুক্তভোগীই জানে৷
Follow Us Google News
View (8,398) | Like (4) | Comments (0)
Like Comment
Comment Box
Sponsor

For Ads

www.fewlook.com

Call Now

+01828-684595

Monthly 3,000/= TK Only For Banner Ads

Fewlook is a world wide social media platform